Skip to main content

এটা কি হোমিওপ্যাথি ?


ডাঃ শ্যামল কুমার দাস
+917407490809

প্রশ্নঃ
#    পৃথিবীতে এতদিন যে হোমিওপ্যাথি চলছিল সেটা কি হোমিওপ্যাথি নয়, না সেটা সব ভূল ?
#   আমরা কি এতদিন ধরে হোমিওপ্যাথি করছি না ?
#   আমরা কি রোগ সারাচ্ছি না ?
#    এসব না জানলে কি হোমিওপ্যাথি করা যায় না ?
#    হোমিওপ্যাথির বিকৃতরুপ আরও কত শুনতে হবে, দেখতে হবে ?
#   এই বিকৃত হোমিওপ্যাথির জন্য Classical Homoeopathy কি হারিয়ে যাবে ?
#    না না এসব মেনে নেওয়া যায় না, মেনে নেওয়া উচিৎ কি ?
#   যেখানে Patient এর কষ্টের কোন গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না, এর কোন লক্ষণের (যেমন- Modalities, Hot-chilly reaction, Desire-aversion, Right-left sided problem etc.) গুরুত্ব দেওযা হচ্ছে না। Patient এর কষ্ট জনিত কোন মানসিক লক্ষণের গরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না (PPP)।
Organon এর কোন গুরুত্ব [ যেমন- §৪, §৫ exciting cause, maintaining Cause Past history, family history, personal history, Fundamental causes (Psora, Syphilis এবং Sycosis), Different Diathesis (Tuberculer, Scrofulous, Cancerous etc.)] দেওয়া হচ্ছে না।

#    সত্য সত্যই এটা হোমিওপ্যাথি তো ? ? ?

উত্তরঃ
একটা বিষয়ে আপনারা সবাই একমত হবেন যে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি প্রকৃতপক্ষে সদৃশবিধান পদ্ধতিতে চিকিৎসা অর্থাৎ Patient এর লক্ষণ সমষ্টি দূর হবে §৬৮ এবং Patient সুস্থ হয়ে যাবে। এভাবেই এই সদৃশ বিধান পদ্ধতি Patient এর রোগ সারাচ্ছে এবং মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে বা জনপ্রিয় হচ্ছে (সমগ্র বিশ্বের জন সংখ্যার ১% ও নয়) এবং উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি হচ্ছে। যদিও খুব সীমিত ক্ষেত্রে এমন অত্যাশ্চার্য ক্রিয়া দেখা যায়। এছাড়া কিছু বিশেষজ্ঞ ভাগ্যবান হোমিওপ্যাথ ছিলেন বা আছেন যাঁরা Specific Medicine lower potency বা θ ব্যাবহার করে অত্যাশ্চার্য ফল পেয়ে প্রাতঃস্মরণীয় হয়েছেন (সেখানে Organon কে কতটা মান্যতা দেওয়া হয়েছে সেটা অবশ্য বিতর্কিত)।
   
সাধারণত যে সব ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথি ওষুধের অত্যাশ্চার্য ফল দেখে আমরা পুলকিত হই সেগুলি হল-
১)    অম্বল-গ্যাস/ পায়খানা শক্ত বা নরম, পরিষ্কার হয় না/ আমাশয়/ প্রস্রাবের সমস্যা/ চুল উঠে যাচ্ছে/ জন্ডিয/ অর্শ্ব/ ভগন্দর/ মাথায় কষ্ট/ গলায় কষ্ট/ ঘাড়ে কষ্ট/ চোখে সমস্যা/ কানে সমস্যা/ মুখের মধ্যে সমস্যা/ দাঁত ও মাড়ীর সমস্যা/ গলব্লাডারে পাথর ইত্যাদি/ কিডনিতে পাথর ইত্যাদি/ ফোড়া/ জ্বর/ সর্দি/ কাশি/ মাথার সমস্যা/ ক্যানসার রোগীর সামান্যতম উপশম ইত্যাদি।
২)    শিশু ভীষণ কাঁদে/ খেতে চায় না, খেলেই বমি হয়ে যায়/ দিন দিন শুকিয়ে যাচ্ছে। অথবা খুব মোটা হয়ে যাচ্ছে।
৩)    সারা শরীরের গিটগুলি (joints) ফোলা এবং ব্যাথা।
৪)    শ্বাসকষ্ট (Bronchial/Cardiac asthma)।
৫)    ঘুমের সমস্যা/ স্বপ্ন/ রাগ/ জেদ/ ভয় ইত্যাদি।
উপরোক্ত বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে যখন Patient আসেন ডাক্তারবাবুদের কাছে materia medica, Repertory, Organon মেনে ওষুধ দিলে Patient এর সমস্যা চলে যায় এবং Patient ভাল হয়ে যায়। Patient ভাল হয়ে আরও Patient নিয়ে আসেন, এরা ভাল হয়ে আরও আরও Patient নিয়ে আসেন। এভাবে হোমিওপ্যাথ ডাক্তারবাবুদের নাম ছড়ায় অর্থ প্রতিপত্তি বাড়ে। কিন্তু ব্যস্ত ডাক্তারবাবুদের এই সময় আছে কি, তাঁরা একটু ভেবে দেখবেন কি, “যে Patient তাঁর সমস্যা নিয়ে ছুটে এসেছিলেন সেই সমস্যাতো ঠিক হয়েছে, Patient ও ভাল হয়েছেন; কিন্তু ওষুধটি ঐ মানুষটির জন্য SIMILIMUM ছিল কিনা; যদি SIMILIMUM না হয়ে similar হয়ে থাকে তাহলে Patient ভাল হলেও মানুষটি কিন্তু ভাল হবেন না অর্থাৎ Similar Medicine এ মানুষটি স্বাস্থ্যবান হয়তো হবেন কিন্তু সুস্বাস্থ্যবান কখনই হবেন না (যদি না Accidental Similimum হয়)।” অর্থাৎ আমি (লেখক) বলতে চাইছি, “মানুষটির মধ্যে সার্বিক সুন্দর ভাবনা চিন্তা জন্মাবে না অর্থাৎ Vital force, Healthy হবে না, ফলে শরীরের সমস্ত system গুলি Harmoniously function করবে না, আজ এটা তো কাল অন্য সমস্যা, আজ মন মেজাজ ভাল আছে তো পরের দিন দুঃশ্চিন্তায় মনটা ভারাক্রান্ত বা খিটখিটে হয়ে আছে। Patient কিন্তু বারবার আসছে, ডাক্তারখানায় আসার বিরাম নেই। হোমিওপ্যাথিতে সবচেয়ে মজার কথা হল- একজন Patient- এর জন্য Similar Medicine এ পৌঁছাতে বা Similar Medicine Prescription করতে খুব পরিশ্রম করতে হয় না, যে কারনে ১০জন হোমিওপ্যাথ ডাক্তারবাবুকে আলাদা আলাদা ঘরে বসিয়ে নির্দিষ্ট একজন Patient কে দেখতে দেওয়া হলে ১১টি ভিন্ন ভিন্ন ওষুধের Prescription পাওয়া যাবে, ১১তম Prescription টি Patient নিজেই করেছেন। SIMILIMUM বা The greatest similar §147 medicine Prescription করা যথেষ্ট পরিশ্রম এবং সময় সাপেক্ষ বিষয়, হয়ত সেকারণে SIMILIMUM মানুষকে দেয় প্রকৃত সুস্থতা, যার ফলে একজন মানুষ পান স্থায়ী সার্বিক সুন্দর দেহ এবং মন। তখন বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন লক্ষণ (symptoms) নিয়ে এলেও ওষুধ পরিবর্তনের প্রয়োজন হবে না। এ প্রসঙ্গে Dr.J.T.Kent সাহেবের সংযোজন

When a remedy has benefited a patient satisfactorily, never on your life, change your remedy, but repeat that remedy so long as you can benefit the patient. Do not regard the symptoms that have come up.

[Kent’s Lesser Writings, page – 683]


অন্যদিকে Similar Medicine মানুষকে দেয় আপাত সুস্থতা, যার ফলে একজন মানুষ পান অস্থায়ী দেহ এবং মনের ভাললাগা, যার পরিনাম বা ভবিষ্যৎ মানসিক অবক্ষয়! এভাবেই ব্যক্তিবিশেষ থেকে সংক্রামক ব্যাধির ন্যায় সামাজিক অবক্ষয়ের জন্ম হয়। এই অবক্ষয়ের ফলে মানুষের মন থেকে হারিয়ে গেছে সামাজিকতা, নিয়মানুবর্তিতা, ন্যায়-নীতিবোধ, বিবেক-বুদ্ধি, দায়িত্ব-কর্তব্য, সহিষ্ণুতা এবং সততা। হারিয়ে গেছে আরো অনেক কিছু, যেমন- মানুষে-মানুষে সু-সম্পর্ক, ভ্রাতৃত্ব, মমত্ব, আন্তরিকতা, শ্রদ্ধা, সহানুভূতি, সহৃদয়তা, মানবিকতা ইত্যাদি; এরা সব ঠাঁই নিয়েছে যাদুঘরে। এর জন্যই কি মানুষে-মানুষে এত হানাহানি, এত ধর্ষণ, এত খুন-জখম, একজনের কষ্ট দেখে অন্যজনের আনন্দ, একজনের রক্ত দেখে অন্যজনের উল্লাস, একজনের ক্ষতি বা অসম্মান করে অন্যজনের আত্মতৃপ্তি ইত্যাদি। পৃথিবীতে যা কিছু “কালো” বা “অশান্তি” এর সব কিছুর জন্য দায়ী আপাতসুস্থতা যার সৃষ্টিকর্তা অন্য কেউ নয়; তিনি হলেন Similar Medicine [Homoeopathic, Allopathic, Aurvedic etc.]। এ প্রসঙ্গে প্রাতঃস্মরণীয় Dr.J.T.Kent সাহেবের এক অভূতপূর্ব সংযোজন-

Prescribing for the results of disease causes changes in the results of disease, but not in the sickness except to hurry its progress.

[Kent’s Philosophy, P-23]


যে সব ক্ষেত্রে প্রচলিত তথা Policreast Medicine বা Anti-miasmatic ওষুধের ক্রিয়াক্ষমতা আমাদের পুলকিত করে না সেগুলিকে Limitation of Homoeopathy বলে Homoeopathy বিজ্ঞানের উপর দোষ অর্পণ করে হাত পা গুটিয়ে আত্মতুষ্টি বোধ করাই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকদের চরিত্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য, যাকে কূপমন্ডূকতা ছাড়া অন্যকিছু বলা সমীচীন হবে না। কারন সমগ্র পৃথিবী জুড়ে হোমিওপ্যাথি বিজ্ঞান যে দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে (তাই বলে Mother tincture, Father tincture, Bio-chemic combination, Mixture or Compound Medicine, Tonic ইত্যাদির কথা বলা হচ্ছে না) সে সম্পর্কে জানবার একটা অনীহা Homoeopathic Physician দের যেন Chronic disease এ পরিণত হয়েছে, এই Chronic disease এর নাম “আত্মতুষ্টি বা Self-satisfaction| Homoeopathy drug  নিয়ে Latest কোন আলোচনায় যোগদান করে মতামত বিনিময় করার প্রস্তাব করলে জবাব শোনা যায়, “আর কি হবে বেশী জেনে, এতেই খাওয়া-ঘুমের সময় পাই না, বিশ্বাস করুন সত্যিই সময় পাই না। গতকালের কথাই ধরুন না, ১৫৫টা Patient নাম লিখিয়েছে, এরপর আমি নাম লিখতে মানা করে দিলাম, তারপর কমপক্ষে ১০০ রোগী ফিরে গেছে, বেশী বই কম হবে না।”
Self-satisfaction- এই chronic disease এর ওষুধ হল-Self-criticism অর্থাৎ এটা ভেবে দেখা যে যত বৃহৎ সংখ্যক রোগীর সমস্যা দূর করা হচ্ছে তার কত শতাংশ (Patient) মানুষ আপাত সুস্থতা লাভ করেছেন এবং কত শতাংশ মানুষ প্রকৃত সুস্থতা লাভ করছেন।
    
এবার Limitation of Homoeopathy বলে যেগুলিকে চালিয়ে দেওয়া হয় সেগুলি কয়েকটি হল-
    
৬)    মানসিক সমস্যাগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি-
ক) মনে শান্তি নাই, মুখে হাসি নাই, ভীষণ মন খারাপ, কেন যেন কারো সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছা করে না, কোথাও যেতে ইচ্ছা করে না, ঘরে একা একা থাকতে ইচ্ছা করে, একা ঘরে একা একা কথা বলে।
খ) হঠাৎ ভীষণ রাগ বেড়ে গেছে। রাগ হলে পাগলের মত আচরণ করছে। রেগে গিয়ে মরতে চায়।
গ) “মন থেকে আনন্দ আগেই চলে গেছিল এবং এখন ধৈর্যটাও চলে গেছে- তাই বেঁচে থাকবার আর কোন যৌক্তিকতা খুঁজে পাই না। ভীষণ মরতে ইচ্ছা করছে।”
ঘ) চরিত্রের অবনতি হতে শুরু করেছে- মদ, মহিলা, জুয়া ইত্যাদি বিভিন্ন নেশার প্রতি আগ্রহ বেড়েছে।
ঙ) অভাব নেই তবুও চুরি করতে ইচ্ছা করছে, চুরি করছেও।
চ) কোন প্রয়োজন বা যুক্তি নেই তবুও নায়ক-নায়িকা হওয়ার জন্য ঘর ছাড়তে ইচ্ছা হচ্ছে, ঘর ছাড়ছেও।
ছ) পরিশ্রমের বিনিময়ে টাকা রোজগার করতে ইচ্ছা করছে না; ফটকাবাজী করে (যেমন- লটারী, জুয়া, চুরি,ডাকাতি, গুন্ডামি ইত্যাদি) টাকা রোজগারের ইচ্ছা করছে।
মা-বাবা, ভাই-বোনদেরকে ফাঁকি দিয়ে সম্পত্তি হাতাতে ইচ্ছা করছে বা হাতিয়ে নিচ্ছে।
জ) ব্যবসা শুধু বাড়িয়েই যাচ্ছে। একের পর এক চাকরি ছাড়ছে আর ধরছে।
ঝ) শিক্ষাগত যোগ্যতা শুধু বাড়িয়েই যাচ্ছে।
ঞ) মানুষে-মানুষে সদ্ভাবের পরিবর্তে ঈর্ষা, মারামারি-খুনোখুনি, ধর্ষণ ইত্যাদি করতে ইচ্ছা হয়।
ট) পড়াশুনা এবং কাজের ধৈর্য ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
ঠ) স্মৃতিশক্তি দিন দিন কমে যাচ্ছে, পড়াশোনায় মন নেই, বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বাড়ছে। সাময়িক আনন্দ পেতে শরীর ক্ষয় করে ভীষণ আনন্দ হচ্ছে এবং দিন দিন দেহ-মনের অবনতি হচ্ছে।
ড) বৃদ্ধ বাবা-মা এর ঠাঁই হয়েছে হয় সিঁড়িঘরে অথবা বৃদ্ধাশ্রমে।
ঢ) দুশ্চিন্তা এত বেড়ে গেছে যে ঘুমের ওষুধ খেয়েও ঘুম আসছে না।
   
৭)    বদ্ধ উন্মাদ/ সিজোফ্রেনিয়া (Schizophrenia)
৮)    অটিজম (Autism)
৯)    সেরিব্রাল পল্সি (Cerebral palsy)
১০)   মৃগী/ ডায়াবেটিস
১১)   থ্যালাসেমিয়া/ হিমোফিলিয়া ইত্যাদি।

৬-১১, এক্ষেত্রে কূপমন্ডূকতা Similimum এ পৌঁছাতে সাহায্য করবে না; এ ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথির Latest Philosophy, Importance of History of the pregnancy (before & during) একমাত্র পথ, যার সাহায্যে আপাত দুরারোগ্য ব্যাধি বা সমস্যার সমাধান সম্ভব।
অথচ এই সমস্যাগুলিকে Limitation of Homoeopathy বলে চালিয়ে দেওয়া হয় (যদিও একথা অনস্বীকার্য যে §7, §252, §77, §279 True Surgical Cases §186 Ges Foot Note §67 এবং Limitation of Homoeopathy এর ক্ষেত্রে Limitation of Homoeopathy অবশ্যই মানতে হবে)। তবে এই প্রসঙ্গে একথাও ভাবতে হবে যে যত যত সমস্যাগুলিকে Limitation of Homoeopathy বলা হচ্ছে তার সবগুলি কি Limitation of Homoeopathy না কি Limitation of Knowledge of the physician regarding Homoeopathic Science?
এ প্রসঙ্গে H.A.ROBERTS এর বিশেষ সংযোজন-

The law of cure as taught by Hahnemann is not and cannot be limited to a small group of conditions, the limitations rest entirely with our ignorance.

 

আরও একটি বিষয় যা উল্লেখ না করলে হোমিওপ্যাথি দর্শন তথা হোমিওপ্যাথি বিজ্ঞান চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখার তুলনায় মানুষের কত বেশী মঙ্গল করতে পারে অর্থাৎ ব্যক্তিবিশেষ থেকে সমাজ, সমাজ থেকে দেশ, দেশ থেকে সমগ্র দুনিয়াকে অবক্ষয়ের হাত থেকে বাঁচাতে পারে সেটা প্রকাশ পাবে না। এখানে Miasmatic Prescription সম্পর্কে যে বিষয়টি উল্লেখ করা বিশেষ প্রয়োজন বলে আমার মনে হয়েছে সেটি হল-
১)    এই Miasmatic Prescription এর ওষুধ রোগীর রোগ সারিয়ে রোগীকে রোগ-যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেবে।
২)    বিশেষ বিশেষ Antimiasmatic ওষুধ প্রয়োগ করে একটি একটি Miasm কে ঠিক করা হবে এবং এদের মাঝখানে Intercurrent dose হিসাবে আবার Antipsoric ওষুধ দিতে হবে।
৩)    একটি রোগীর রোগ-যন্ত্রণাকে কমাতে পর্যায়ক্রমে অনেকগুলি ওষুধের প্রয়োজন হবে।
৪)    এতগুলি ওষুধ দেওয়ার পর রোগ এবং রোগী ঠিক হলেও মানুষটি ঠিক হবেন কিনা সেটা বোঝা যাবে না। যাহোক Miasmatic treatment কিন্তু রোগীর চিকিৎসার জন্য মানুষের (Sick Individual) চিকিৎসার জন্য নয়। আর সেকারণেই যুগে যুগে ঋষি মুখে উচ্চারিত হয়েছে ভিন্ন কথা-

The mind is the key to the man. –S.Hahnema

Homoeopathy treats the man and man is in the mind. –J.T.Ken

Man consists in what he thinks and what he loves and there is nothing else  in man. –J.T.Kent

…….Man is the will and the understanding, and the house which he lives in is his body. –J.T.Kent

It is more important to know what sort of a person has a disease, than to know what sort of a disease the person has. –Hippocrates


There are no diseases, but sick people. –S.Hahnemann        It is a man that is sick and to be restored to health, not his body, not the tissues. –J.T.Kent

One sick man is to be treated, not the disease. –J.T.Kent
      
Homoeopathy treats the sick individual. –H.A.Roberts

Psora is the evolution of the man’s will, the ultimate of his sin. –J.T.Ken

Psora is the beginning of all physical sickness. Had psora never been established as miasm upon the human race, the other tow chronic diseases would have been impossible, and susceptibility to acute diseases would have been impossible. All the diseases of man are built upon psora; hence it is the foundation of sickness; all other sickness came afterwards. –J.T.Kent


This sickness, however, which is present, if allowed to go on uncured, will in twenty or thirty years result in tissue change; the organs will become affected and then it will be said that the body is diseased; but the individual has been sick from the beginning. –J.T.Kent


………………….That patient has the same disease he had when he was born. This array of symptoms represents the same state before the pathological conditions or brain disease or any of the many tissue changes that they call disease. YOU MUST GO BACK and procure these very symptoms before you can make a prescription. –J.T.Kent

এই Seminar এ আলোচিত Homoeopathic Science সম্পর্কিত Latest philosophy, Importance of pregnancy (before & during)এর বিষয়বস্তু প্রাতঃস্মরণীয় ঋষিগণের উপলদ্ধ সত্যকে সহজে বুঝতে সাহায্য করবে; শুধুমাত্র সে কথাই নয়, তার থেকে আরও অনেক বড় কথা হল শ্রদ্ধেয় চিকিৎসক বন্ধুদের কূপমন্ডূকতা থেকে বেরিয়ে আসতেও পথ দেখাবে। এই প্রচেষ্টাকে সফল করে তুলতে শ্রদ্ধেয় সকল চিকিৎসক বন্ধুদের উপস্থিতি এবং সকলের অর্জিত জ্ঞান আদান প্রদানের জন্য আন্তরিক অনুরোধ জানাই।

Sours: হোমিওপ্যাথিক বিজ্ঞান Go Back Theory


Comments

  1. Timely impeccable & excellent writing. The issue should be considered by giving up conservativeness.
    Prof. Dr. Saiful Islam, Dhaka, Bangladesh.

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

NEGATIVE THINKING Vs POSITIVE THINKING

Dr. Shyamal kumar das “Let’s hope for the best.” Nobody can hope for the best if an individual is having predominant one or more true disease(s) i.e., origin or source of hopelessness or negative thinking or consciousness is predominant true disease(s). Again, these true diseases are inherited from our ancestors through genes which may present in an individual as recessive state or predominant state. The genes are responsible for the production of different harmful or useful things. Harmful products are created where there is true diseases are predominant in an individual is responsible for destruction of mental and physical peace creating consciousness . For example, “I think I will die by road accident, nobody will help me”, “The world will destroy very soon, I think so”, "I will not survive more than one month", etc. If the individual is relatively healthy i.e., sick or not perfectly healthy becomes seriously ill instantly with the least adverse situation mean

Philosophical view of Materia Medica